তুঁত চাষ ও রেশম কীট পালন
তুঁত পৃথক পৃথক মৃত্তিকা ও জল বায়ুতে হতে পারে। উচ্চ গুণমান য়ুক্ত তুঁত পাতা রেশম কীট চাষের জন্য উপকারি তাই সঠিক পদ্ধতিতে উদ্যোগ শুরু করা দরকার। রেশম কীট লার্ভা থাকার সময খোলোস নির্মোচনের পাঁচ স্তর অতিক্রম করে।
উচ্চ গুনোমানের রেশম পেতে গেলে লার্ভা অবস্থায বিশেষ ভাবে তৈরি ছাউনি (Rearing shed) ও যত্নের দরকার ।
উচ্চ গুনোমানের রেশম পেতে গেলে লার্ভা অবস্থায বিশেষ ভাবে তৈরি ছাউনি (Rearing shed) ও যত্নের দরকার ।
সঠিক ভাবে উচ্চ গুনোমানের তুঁত ও রেশম পাওয়ার জন্য নিম্ন লিখিত অনুচ্ছেদ গুলি পড়ুন :
তরুশালায় মালবেরী উত্পাদনের নতুন পদ্ধতি
সেরিকালচারে মালবেরী বানিজ্যিকভাবে মালবেরী চারা, কাটিং থেকে, উঁচুবেডে বা সমতল বেডে উত্পাদন করা হয়।
চারার অংকুরোদ্গমের বা সবলতার সাফল্য নির্ভর করে প্রতিযোগী আগাছা, জমির আর্দ্রতা এবং জমির তাপমাত্রার উপর। যেহেতু আজকাল জল এবং শ্রমিক প্রাপ্যতা/আগাছা পরিষ্কার করার খরচ ইত্যাদি বড় বাধা, পলিথিন শিট ব্যবহার করে এইসব বাধা দূর করার নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করা হয়, যা বানিজ্যিকভাবে ভালো মানের মালবেরী চারা উত্পাদনে খুবই উপযোগী হয়েছে।
পদ্ধতি
৩০ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার গভীরতা পর্যন্ত জমি চাষে এবং ৮ থেকে ১০ মেঃ টন খামারের জমির সার প্রয়োগ করে, জমিকে সমান করতে হবে। আতুর ঘড়ের জমি সেচের নালা সহ, যা বেডের উভয়দিকে সমানভাবে ব্যবহার যোগ্য হবে, বানানো হয়। ১৫ ফু x ৫ ফু আকারে কাটা কালো পলিথিন শিট বেডের উপর পেতে দিতে হবে এবং ৬ থেকে ৮ মাস বয়সের মালবেরী কাটিং(তিনটে কুঁড়িসহ ১৫ থেকে ২০ সেঃ মিঃ লম্বা) পলিথিনে ঢাকা আতুর ঘড়ের জমিতে ঢুকিয়ে দিতে হবে ১০সেঃমি X ১০সেঃমিঃ পরিসরে। পলিথিনের উপর থেকেই নালা দিয়ে সপ্তাহে বা ১০ দিনে একবার, মাটির গঠনের নির্ভর ক’রে, সেচ করতে হবে।
চারার অংকুরোদ্গমের বা সবলতার সাফল্য নির্ভর করে প্রতিযোগী আগাছা, জমির আর্দ্রতা এবং জমির তাপমাত্রার উপর। যেহেতু আজকাল জল এবং শ্রমিক প্রাপ্যতা/আগাছা পরিষ্কার করার খরচ ইত্যাদি বড় বাধা, পলিথিন শিট ব্যবহার করে এইসব বাধা দূর করার নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করা হয়, যা বানিজ্যিকভাবে ভালো মানের মালবেরী চারা উত্পাদনে খুবই উপযোগী হয়েছে।
পদ্ধতি
৩০ থেকে ৪০ সেন্টিমিটার গভীরতা পর্যন্ত জমি চাষে এবং ৮ থেকে ১০ মেঃ টন খামারের জমির সার প্রয়োগ করে, জমিকে সমান করতে হবে। আতুর ঘড়ের জমি সেচের নালা সহ, যা বেডের উভয়দিকে সমানভাবে ব্যবহার যোগ্য হবে, বানানো হয়। ১৫ ফু x ৫ ফু আকারে কাটা কালো পলিথিন শিট বেডের উপর পেতে দিতে হবে এবং ৬ থেকে ৮ মাস বয়সের মালবেরী কাটিং(তিনটে কুঁড়িসহ ১৫ থেকে ২০ সেঃ মিঃ লম্বা) পলিথিনে ঢাকা আতুর ঘড়ের জমিতে ঢুকিয়ে দিতে হবে ১০সেঃমি X ১০সেঃমিঃ পরিসরে। পলিথিনের উপর থেকেই নালা দিয়ে সপ্তাহে বা ১০ দিনে একবার, মাটির গঠনের নির্ভর ক’রে, সেচ করতে হবে।
সুবিধা
এই পদ্ধতি আগাছা দ্বারা সম্পুর্ণরুপে নিবারন করা যায় যেহেতু ওগুলো সূর্যালোক পায় না। ফলতঃ তরুশালার সময়কালে (চার মাস) আগাছা পরিষ্কার করার দরকার হয় না এবং তাতে কায়িক পরিশ্রমে আগাছা পরিষ্কার করার বিরাট খরচ বাঁচে।
যেহেতু বাড়তে থাকা মালবেরী চারার সাথে প্রতিযোগীতা করার জন্য কোন আগাছা থাকে না, ওগুলো মাটি থেকে বেশী পুষ্টি পেয়ে বেশী সবল ও বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় ফলে ভাল মানের চারা তৈরী হয়। অন্য পদ্ধতির তুলনায় সেচ ৫০% কমিয়ে দেওয়া যায়, কারণ পলিথিনের ঢাকনি মাটির তাপমাত্রা লক্ষণীয়ভাবে কমিয়ে দিয়ে বাষ্পীভবন রোধ করে এবং এভাবে মাটির জলীয় বাষ্প সংরক্ষন করে।
আয়
এই পদ্ধতিতে চারমাস সময়কালে ২.৩ থেকে থেকে ২.৪ লক্ষ চারা উত্পন্ন করা যায় এবং বাড়তি ৫০,০০০ টাকা রোজগার করা যায়।
এই পদ্ধতি আগাছা দ্বারা সম্পুর্ণরুপে নিবারন করা যায় যেহেতু ওগুলো সূর্যালোক পায় না। ফলতঃ তরুশালার সময়কালে (চার মাস) আগাছা পরিষ্কার করার দরকার হয় না এবং তাতে কায়িক পরিশ্রমে আগাছা পরিষ্কার করার বিরাট খরচ বাঁচে।
যেহেতু বাড়তে থাকা মালবেরী চারার সাথে প্রতিযোগীতা করার জন্য কোন আগাছা থাকে না, ওগুলো মাটি থেকে বেশী পুষ্টি পেয়ে বেশী সবল ও বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় ফলে ভাল মানের চারা তৈরী হয়। অন্য পদ্ধতির তুলনায় সেচ ৫০% কমিয়ে দেওয়া যায়, কারণ পলিথিনের ঢাকনি মাটির তাপমাত্রা লক্ষণীয়ভাবে কমিয়ে দিয়ে বাষ্পীভবন রোধ করে এবং এভাবে মাটির জলীয় বাষ্প সংরক্ষন করে।
আয়
এই পদ্ধতিতে চারমাস সময়কালে ২.৩ থেকে থেকে ২.৪ লক্ষ চারা উত্পন্ন করা যায় এবং বাড়তি ৫০,০০০ টাকা রোজগার করা যায়।
বি.মোহন, এন. শক্তিভেল এবং আর. বালাকৃষ্ণ
রিসার্চ এক্সটেনশন সেন্টারসেন্ট্রাল সিল্ক বোর্ড, শ্রীভিল্লিপুট্টুর
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন