বুলেটপ্রুফ রেশম
তৌহিদ এলাহী (কালের কন্ঠ)
( ১৯ -১০ - ২০১০ ) -তারিখের সন্ধানী
যুক্তরাষ্ট্রের নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক আবিষ্কার করেছেন অত্যন্ত শক্তিশালী বুলেটপ্রুফ রেশম। আর এ কাজে সাধারণ রেশম প্রস্তুতকারী রেশম পোকার ভেতর মাকড়সার জিন ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন তারা। নতুন ধরনের ট্রান্সজেনিক রেশম পোকা থেকেই তৈরি হলো শক্তিশালী সুতো।
নতুন এই হাইব্রিড রেশম পোকার তৈরি রেশম সাধারণ রেশমের চেয়ে হালকা ও নমনীয়, তবে অনেক শক্তিশালী এবং বুলেট প্রতিরোধী হিসেবেও কাজ করবে। এর উৎপাদনের গতিও আগের চেয়ে দ্বিগুণ। মাকড়সার 'পিগিব্যাক' নামের একটুকরা ডিএনএ অণুকে কৃত্রিমভাবে রেশম পোকার কোষের ভেতর ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে এটি রেশম পোকার ভেতরে ঢুকে মাকড়সার সিল্ক প্রোটিন তৈরির গ্রন্থিতে প্রভাব ফেলতে পারে।
গবেষকরা জানান, নতুন ধরনের এই রেশম অ্যাথলেট থেকে যোদ্ধা_সবারই কাজে আসবে। আহতদের ব্যান্ডেজ করা থেকে মাংসপেশির সংযোগ রক্ষাকারী তন্তু পুনঃস্থাপনেও এই রেশমতন্তু কাজে লাগানো যাবে। ইতিমধ্যে ক্ষতস্থান সেলাইয়ে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। রেশম ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া গেলে এটি দিয়ে বুলেটপ্র'ফ টাই ও অন্তর্বাসও প্রস্তুত করা সম্ভব হবে। এক বছরের মধ্যেই এগুলো বাজারে আসবে বলে আশাবাদী গবেষকরা।
মাকড়সার তন্তু আগে থেকেই শক্তিশালী ও নমনীয় হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু পোশাক শিল্পে এর ব্যবহারের সুযোগ ছিল না। বিজ্ঞানীরা দেখালেন নতুন এ পথ। আর এ নিয়ে তাঁদের গবেষণা এখনো চলছে। আপাত লক্ষ্য হলো আরো শক্তিশালী হাইব্রিড পতঙ্গ তৈরি করা।
তৌহিদ এলাহী (কালের কন্ঠ)
( ১৯ -১০ - ২০১০ ) -তারিখের সন্ধানী
যুক্তরাষ্ট্রের নটরডেম বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক আবিষ্কার করেছেন অত্যন্ত শক্তিশালী বুলেটপ্রুফ রেশম। আর এ কাজে সাধারণ রেশম প্রস্তুতকারী রেশম পোকার ভেতর মাকড়সার জিন ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন তারা। নতুন ধরনের ট্রান্সজেনিক রেশম পোকা থেকেই তৈরি হলো শক্তিশালী সুতো।
নতুন এই হাইব্রিড রেশম পোকার তৈরি রেশম সাধারণ রেশমের চেয়ে হালকা ও নমনীয়, তবে অনেক শক্তিশালী এবং বুলেট প্রতিরোধী হিসেবেও কাজ করবে। এর উৎপাদনের গতিও আগের চেয়ে দ্বিগুণ। মাকড়সার 'পিগিব্যাক' নামের একটুকরা ডিএনএ অণুকে কৃত্রিমভাবে রেশম পোকার কোষের ভেতর ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে এটি রেশম পোকার ভেতরে ঢুকে মাকড়সার সিল্ক প্রোটিন তৈরির গ্রন্থিতে প্রভাব ফেলতে পারে।
গবেষকরা জানান, নতুন ধরনের এই রেশম অ্যাথলেট থেকে যোদ্ধা_সবারই কাজে আসবে। আহতদের ব্যান্ডেজ করা থেকে মাংসপেশির সংযোগ রক্ষাকারী তন্তু পুনঃস্থাপনেও এই রেশমতন্তু কাজে লাগানো যাবে। ইতিমধ্যে ক্ষতস্থান সেলাইয়ে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। রেশম ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া গেলে এটি দিয়ে বুলেটপ্র'ফ টাই ও অন্তর্বাসও প্রস্তুত করা সম্ভব হবে। এক বছরের মধ্যেই এগুলো বাজারে আসবে বলে আশাবাদী গবেষকরা।
মাকড়সার তন্তু আগে থেকেই শক্তিশালী ও নমনীয় হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু পোশাক শিল্পে এর ব্যবহারের সুযোগ ছিল না। বিজ্ঞানীরা দেখালেন নতুন এ পথ। আর এ নিয়ে তাঁদের গবেষণা এখনো চলছে। আপাত লক্ষ্য হলো আরো শক্তিশালী হাইব্রিড পতঙ্গ তৈরি করা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন