রাঙামাটির সরকারি ও ব্যক্তিমালিকানার যেসব জমিতে আগে তামাক চাষ হতো, এখন সেখানে তুঁত বা রেশম চাষ করছেন কৃষকেরা। কৃষকদের তুঁত চাষে আগ্রহী করতে পার্বত্য মন্ত্রণালয় বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
কাপ্তাইয়ে অবস্থিত ‘চন্দ্রঘোনা আঞ্চলিক রেশম গবেষণা কেন্দ্র’ আয়োজিত তুঁত চাষ ও রেশম পোকা পালনবিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপনী দিনে গত বুধবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা পরিষদের নির্বাহী এরফান শরীফ এসব কথা বলেন।
পাহাড়ে ক্ষতিকর তামাক চাষ বর্জন করে পরিবেশবান্ধব তুঁত চাষ শুরু করার জন্য তিনি কৃষকদের আহ্বান জানান। জনগণকে তুঁত চাষে আগ্রহী করতে তিন বছর মেয়াদি প্রকল্পের জন্য ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা চন্দ্রঘোনা আঞ্চলিক রেশম গবেষণা কেন্দ্রকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
গবেষণা কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক কামনাশীষ দাস জানান, তুঁত হলো এক ধরনের গাছ। রেশম পোকা তুঁতের পাতা খায়। ওই পোকা থেকেই তৈরি হয় মূল্যবান, উৎকৃষ্ট রেশম সুতা। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের দুই শতাধিক নারী-পুরুষকে তুঁত চাষের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং ৫০ হাজার তুঁতের চারা বিতরণ করা হয়। আরো এক লাখ চারা বিতরণের জন্য মজুদ রয়েছে। কামনাশীষ দাস আরও জানান, প্রশিক্ষণ পেয়ে বান্দরবান ও রাঙামাটির ১০-১২ জন কৃষক তামাকের বদলে ৫০ একর জমিতে তুঁত চাষ করছেন।
কাপ্তাইয়ে অবস্থিত ‘চন্দ্রঘোনা আঞ্চলিক রেশম গবেষণা কেন্দ্র’ আয়োজিত তুঁত চাষ ও রেশম পোকা পালনবিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপনী দিনে গত বুধবার প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা পরিষদের নির্বাহী এরফান শরীফ এসব কথা বলেন।
পাহাড়ে ক্ষতিকর তামাক চাষ বর্জন করে পরিবেশবান্ধব তুঁত চাষ শুরু করার জন্য তিনি কৃষকদের আহ্বান জানান। জনগণকে তুঁত চাষে আগ্রহী করতে তিন বছর মেয়াদি প্রকল্পের জন্য ৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা চন্দ্রঘোনা আঞ্চলিক রেশম গবেষণা কেন্দ্রকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
গবেষণা কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক কামনাশীষ দাস জানান, তুঁত হলো এক ধরনের গাছ। রেশম পোকা তুঁতের পাতা খায়। ওই পোকা থেকেই তৈরি হয় মূল্যবান, উৎকৃষ্ট রেশম সুতা। রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের দুই শতাধিক নারী-পুরুষকে তুঁত চাষের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এবং ৫০ হাজার তুঁতের চারা বিতরণ করা হয়। আরো এক লাখ চারা বিতরণের জন্য মজুদ রয়েছে। কামনাশীষ দাস আরও জানান, প্রশিক্ষণ পেয়ে বান্দরবান ও রাঙামাটির ১০-১২ জন কৃষক তামাকের বদলে ৫০ একর জমিতে তুঁত চাষ করছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন